গত ৩১ আগস্ট ২০২৪খ্রিঃ তারিখে দৈনিক সবুজ সিলেট অনলাইন ভার্সনে “০৭ ছাত্রের হত্যার কারিগর এসআই জাবেদ আলী” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হলে সংবাদে অভিযুক্ত এসআই জাবেদ আলী ভিন্নমত পোষন করেন। তিনি ভিন্নমত পোষন করে ‘দৈনিক সবুজ সিলেট’ সম্পাদক বরারব একটি লিখিত দিয়েছেন সেটা নিম্ন দেয়া হল, গত ৩১ আগস্ট ২০২৪খ্রিঃ তারিখে আপনার দৈনিক সবুজ সিলেট পত্রিকায় “০৭ ছাত্রের হত্যার কারিগর এসআই জাবেদ আলী শিরোনামে” প্রকাশিত একটি সংবাদ আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে আমার সর্ম্পকে মিথ্যা, বানোয়াট ও মানহানিকর সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। তাই আপনার পত্রিকায় প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে ভিন্নমত জানাই। বিগত ১৬/৩/২০২৩ খ্রিঃ তারিখে আমি যোগ্যতা ভিত্তিক পরীক্ষায় মাধ্যমে সিলেট রেঞ্জ অফিসে আরও-১ হিসাবে যোগদান করি। যোগদান করার পর হতে আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব শতভাগ সততা ও দক্ষতার সাথে পালন করে আসছি। আমার সততা ও ন্যায় নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের কারণে যে সকল পুলিশ সদস্য আমার নিকট হতে অন্যায় সুবিধা ভোগ করতে না পেরে সংক্ষুব্ধ হয়ে উঠে তারাই এখন আমার সততা এবং পেশাদারিত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন অপপ্রচার চালানোর চেষ্টা করছে।
বিগত ৪ আগস্ট গোলাপগঞ্জ থানায় ৭জন সাধারণ ছাত্র-জনতাকে নির্মমভাবে গুলি করে মারার মুল কারিগর হিসাবে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি ৪ আগস্ট ডিআইজি অফিস, সিলেটে কর্মরত ছিলাম। ঐ দিন আমি গোলাপগঞ্জ থানায় যায়নি এবং অফিসার ইনচার্জ, গোলাপগঞ্জ থানা, সিলেট এর সাথে কোন অপারেশনে অংশগ্রহণ করিনি। যা গোলাপগঞ্জ থানার সিসি ক্যামেরা ও নথিপত্র পর্যালোচনা করলে তার সত্যতা জানা যাবে।
আমার বিরুদ্ধে পোষ্টিং বানিজ্যসহ বিভিন্ন দূর্নীতির যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি যে, বিগত ১৬/০৩/২০২৪ তারিখ হতে অদ্যাবধি পর্যন্ত যদি কেউ আমার কোন ধরনের দূর্নীতির প্রমান দিতে পারে তাহলে সরকার আমাকে যে শাস্তি দিবে তা আমি মাথা পেতে নিব। আমি অবৈধভাবে কোন সম্পদ গড়ে তুলিনি এবং আমি কখনো অবৈধভাবে টাকা উপার্জন করিনি।
(মোঃ জাবেদ আলী)
বিপি-৭৭৯৬০৬১৬৭৮
এসআই(নিরস্ত্র)
রেঞ্জ ডিআইজি’র কার্যালয়, সিলেট